Browsing: কবিতা

দৃশ্যের জিঞ্জির ক্যাবল স্টোনের সরণীতে জুড়ি গাড়িটির পেছনে ঘুরে ফিরে দেখি—চলছে সর্বত্র খোলামেলা কী এক প্রেষণায় দেওয়া-নেওয়া, নগরীর চকে হাট…

লুডু ভাই ইতিহাস গলে লুডু ভাই লুডু খেলে মাস-ভর থাকে ছোট সাপ বড় শাপ উঠার মই-আট্টা দিল-দরিয়া নাড়া দিলে উঠে…

ত্রিকোণমিতি একটা সকাল চলে যায় প্রতিদিন আমাকে অতিক্রম করে, হুইসেল দিয়ে— আমি তখন ঝরাপাতার ভঙ্গিতে তোমার দিকেই ছিঁড়ে পড়ি যাবতীয়…

পরম্পরা আজ যা কমতে কমতে তলানিতে এসে ঠেকেছে, সমাজে একসময় আগাছার মতো ছিল তার প্রাদুর্ভাব— গ্রামে-গঞ্জে শহরে-বন্দরে মোড়লের বিস্তৃত উঠোনে…

মনমোহিনী   মূর্ত যে হয়, বিমূর্ত সেই বুকের ভেতর, পাশবালিশে ফকির যেজন, সেই মহারাজ আকুল হলো ভালোবেসে খর চৈত্র যেমন আত্মভোলা…

ও নদী জীবনের দুয়ার খুলে বেরিয়ে পড়েছি মর্গের জানালা দিয়ে স্টেশন মাস্টারেরা আত্মকথনের ফাঁকে ব্যবচ্ছেদে ব্যস্ত জ্যামের ধুলো-ধোঁয়ায় অনন্তকাল টিকে…

অকৃত্রিম বন্দনা বিষণ্ন ক্ষুধা তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে শহরময় কেউ কি আছ নাকি আশেপাশে? ধারে কাছে? খোলা হাত নিয়ে। শান দেওয়া কাস্তে…