অসভ্যদের সময়ে একটি সুসভ্য কবিতা
কী বাল ছিঁড়েছেন যে নিজেকে মহান ভাবছেন?
আপনার মতো কত বালের লেখক এলো-গেলো
কত কত বালেশ্বর বালছাল লিখে মুছে গেলো
কালের অতলে। কত বাল আর মানুষের মনে
ঠাঁই পেয়েছে, বলুন?
মহাকালের র্যাঁদার টানে ছাল উঠে গেছে কত
কত বালের কবির। মানুষের মনে নেই আজ।
অথচ দুই লাইন সুড়সুড়ি লিখে ভাবছেন
অনেক বিরাট কাজ হয়ে গেলো, কাউকে এখন
পাত্তা দিতে অপারগ আপনার দেমাগের পাছা।
আরে বানচোদ, দুই টাকার বাদাম
ছড়িয়ে দিলে মাঠের পর,
শত সহস্র ইঁদুর লাফিয়ে লাফিয়ে কুটিকুটি
করে খাবে সেই সব বাদামের খোসা।
আপনার মতো হাফ লেডিস কবিরে চোদনের
টাইম নাই তাদের।
বিদেশ বসে আপনি কী বালের কাহিনি চোদান
ওইসব বালছাল পড়ে নিজেদের
সময় নষ্টের মতো বোকাচোদা নাই আর দেশে।
আপনি রায় চোদনা হোন আর চৌধুরী সাহেব
কিংবা কোনো খানের চ্যাঁট, আপনাকে
চোদে না এখন পাবলিক।
নেড়ি কুত্তার জাতক আপনি, সেকথা জানা নাই
বুঝি? অহেতুক ভাব ধরে বসে আছেন মশায়।
স্বজাতিরে গালি দিলে কেউ বড় কবি হয়ে যায় না বেকুব।
ঘটে কিছু থাকা চাই, আর চাই কলমের জোর।
আপনার তো কিছুই নাই।
পাছাভরা মাংসের পর্বত
গালভরা শশ্রুর বহর
এসব পাত্তা দেয় না সচেতন কোনো পাবলিক।
হয়েছেন প্রকাশক। মাগিবাজি-লাম্পট্যে উস্তাদ।
কবির বই নেন না, সুন্দরীর হাগুও চোষেন
চেটে খান ঘন মুত, ঘামের জোয়ার।
এই বালের খবর গোপন থাকে না চিরদিন।
একদিন ঠিক ঠিক জেনে যায় পাড়ার কাকও।
দেশে থাকেন, বিদেশে, গলাবাজি
টিকবে না বেশি দিন। ধরা পড়বেন শিগগির।
তখন নিজের নুনু ঢোকাবেন নিজের পোঁদেই?