প্রত্যেক লেখকের প্রস্তুতির একটা গল্প থাকে। সঙ্গে থাকে স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গের বেদনার স্মৃতিও। কারও কারও সেই স্মৃতিকথা হয়ে ওঠে অন্যের জন্য অনুকরণীয়, কারও কারওটা কেবলই পাঠের। কারওটা আবার প্রেরণার উৎসও। এমন সব লেখকের প্রস্তুতি নিয়ে চিন্তাসূত্রে এবারের আয়োজন ‘লেখক হওয়ার গল্প’। চিন্তাসূত্রের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে লিখেছেন বাংলাভাষার খ্যাতিমান, একেবারেই অপরিচিত, নবীন-প্রবীণ লেখকরা।
সূ । চি
নিজস্ব অন্তরে ॥ দিলারা হাফিজ
যুদ্ধোত্তর ঢাকা যেন সাহিত্যের উত্তাল সমুদ্র ॥ সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল
আমি তখন চোখ না ফোটা নিরীহ মানবশাবক ॥ শিমুল মাহমুদ
কোথায় যাচ্ছি, পথ জানা নেই ॥ রকিবুল হাসান
কিছু অপরিশোধ্য ঋণে ঋণী, তাই লিখে যাওয়া ॥ নাহিদা আশরাফী
যত দিন বেঁচে আছি, লিখবো ॥ তানিয়া হাসান
লেখালেখি আমার অক্সিজেন ॥ সানাউল্লাহ সাগর
বিশ্বাস থেকে এক পাও নড়ি না ॥ তিথি আফরোজ
লেখালেখির স্বপ্ন আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায় ॥ সালাহ উদ্দিন মাহমুদ
আমিই আমার কারিগর ॥ রফিকুজ্জামান রণি
লেখক হওয়া, জন্মদাগের দায় ॥ রুমা মোদক
হারানো কৈশোরের সন্ধানেই লিখি ॥ ফরিদা ইয়াসমিন সুমি
বাবার হঠাৎ মৃত্যুই আমাকে লেখক বানিয়েছে ॥ রিপন আহসান ঋতু
লিখতে এসে জমিদারের সন্তান হয়েও জমিদার হতে পারিনি ॥ স.ম. শামসুল আলম
যেভাবে লেখক হয়ে উঠি ॥ আবু হেনা আবদুল আউয়াল
বেদনার সঙ্গে অন্তহীন নৈঃশব্দ্যের ওঠা-বসা ॥ জাকির জাফরান
লোভ ও ঈর্ষাকাতর মানুষের আত্মকাহিনি ॥ সোহেল মাজহার