চিন্তাসূত্র ডেস্ক
নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় (এনইউবি)-এর বাংলা বিভাগের জার্নাল ‘বাংলা সাহিত্য সংস্কৃতি গবেষণা পত্রিকা’র ২য় সংখ্যার মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। শনিবার (২৮ মে) বিকালে কাওলায় এনইউবির স্থায়ী ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন এই মোড়ক উন্মোচন করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম, ট্রেজারার প্রফেসর ড. একরামুল ইসলাম, ভাষা, সাহিত্য, গবেষণা অনুষদের ডিন ও বাংলা বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. রকিবুল হাসানসহ সব বিভাগীয় প্রধান।
উল্লেখ্য, ‘বাংলা সাহিত্য সংস্কৃতি গবেষণা পত্রিকা’সম্পাদনা করেছেন প্রফেসর ড. রকিবুল হাসান।
এই সংখ্যায় নির্বাচিত প্রবন্ধগুলো হলো, ‘বাঙালি অবক্ষয়ের অতল থেকে উঠে এসে জীবনমুখী হয়ে দাঁড়াবে।’ লেখক, ড. আবু ইউসুফ মো. আবদুল্লাহ। ড. রকিবুল হাসানের প্রবন্ধের নাম ‘ভারতবর্ষের স্বাধীনতা: বাঘা যতীনের অবদান’।নাড়ুগোপাল দে’র প্রবন্ধ ‘সৈকত রক্ষিতের গল্প: পুরুলিয়ার জনজাতি প্রসঙ্গ’।
ড. উৎপল মন্ডলের প্রবন্ধ ‘প্রবন্ধ স্বরূপ ও সংস্কৃতির সন্ধান’। বাসুদেব মন্ডলের প্রবন্ধ ‘কবিতা ও চিত্রের নিবিড় সম্পর্ক’। ড. মো. আব্দুল মতিনের প্রবন্ধ ‘বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ: বাঙালির বহুমাত্রিক অর্জন’। ড, নিতাই কুমার ঘোষের প্রবন্ধের শিরোনাম আবুল হাসানের কবিতা: ‘চোখের পাতায় লেগে থাকা হিরণ্ময় বেদনা’। শাফিক আফতাবের প্রবন্ধ ‘বাংলা উপন্যাসের চার লেখক: সমাজ ও সমকালের রূপকার’। মোহাম্মদ নূরুল হকের প্রবন্ধের শিরোনাম ‘‘পোস্টমাস্টার’ ও বায়ু বহে পুরবৈয়াঁ’: মিলি অমিলের সন্ধানে’’। মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন লিখেছেন ‘নজরুলের কবিতা ও প্রবন্ধ : সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ’। আল মাকসুদের প্রবন্ধের নাম ‘গীতাঞ্জলি ১৯১০: রবীন্দ্র কাব্যসত্তার মানসভূমি’।
ড. সেতু চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন ‘পদ্মানদীর মাঝি: রূপ-অরূপ অন্বেষণ’। জান্নাতুল যূথীর প্রবন্ধের শিরোনাম ‘ফোকলোর: বাংলা ও বাঙালির শেকড়সন্ধানী রূপভেদ’। সঞ্জিত সরকারের প্রবন্ধ ‘আধুনিক বাংলা কবিতায় মনসামঙ্গলের নতুন পাঠ’। রাহিমা আকতার বিথীর প্রবন্ধের শিরোনাম ‘শহীদ কাদরীর কবিতা: নিঃসঙ্গতার অভিজ্ঞান’।